নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বিতর্ক কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না রাজ্যের। এবার রাজ্যে প্রধান শিক্ষক নিয়োগ ঘিরে বিতর্ক। প্রধান শিক্ষক হওয়ার জন্য পরীক্ষা দিয়েছিলেন। প্রথম বাছাই পর্বে উত্তীর্ণও হয়েছিলেন। আর সেই কারণে একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষকের চেয়ারে বসার ছাড়পত্র মিলেছিল।
জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে 'প্রথম স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্ট'-এ উত্তীর্ণ হওয়ার পর ২০১৯-এর ২১ আগস্ট তাঁকে একটি স্কুলের প্রধান শিক্ষক পদে নিয়োগের সুপারিশপত্র পাঠায় SSC। বাস্তবে দেখা যায় চিঠিতে যে স্কুলের প্রধান শিক্ষক পদে কমিশনের চেয়ারম্যান তাঁর নাম সুপারিশ করেন, সেই স্কুলেরই কোনও অস্তিত্ব নেই। বাধ্য হয়ে তিনি ফের কমিশনের দ্বারস্থ হন। একাধিকবার কমিশনের নজরে আনা সত্ত্বেও তারা কোনও ব্যাখ্যা বা সদুত্তর দিতে পারেনি বলেই অভিযোগ গোপালবাবু।
বাধ্য হয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর এজলাসে মামলার শুনানিতে বিষয়টি উত্থাপন করে ব্যাখ্যা তলব করেন গোপালবাবুর আইনজীবী উষা মাইতি। বিচারপতি চক্রবর্তী নির্দেশ দেন, আদৌ ওই নামের কোনও স্কুল রয়েছে কি না জানাতে হবে কমিশনকে। যদি কোনও স্কুল থেকেও থাকে তাহলে সেখানে প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে কি না তাও রিপোর্টে জানাতে হবে। ১৮ তারিখ মামলার পরবর্তী শুনানি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন